ই-পাসপোর্ট করতে গেলে সবার আগে যে জিনিস সবচেয়ে গুরত্বপুর্ন সেটা হল কি কি কাগজপত্র লাগবে সেটা জানা ও সেগুলো সংগ্রহ করা। ই-পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়া আগের এমআরপি পাসপোর্টের চেয়ে সহজ। এখন চলুন দেখে নেই ই-পাসপোর্ট বানাতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন।
◼️ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC)সনদ।
◼️ ১৮ বছরের নিচে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ।
◼️ ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ।
◼️ ২০ বছরের বেশি হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক।
ই-পাসপোর্ট করতে উপরের ডকুমেন্টসগুলি আবশ্যক। তবে আপনার পেশা,বৈবাহিক অবস্থা ও পাসপোর্টের অবস্থা ভেদে বেশ কিছু অতিরিক্ত কাগজ লাগতে পারে। সেগুলো নিম্নরূপঃ
◼️ পেশাগত প্রমাণ (যেমন স্টুডেন্ট আইডি, জব আইডী, ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)।
◼ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার, উকিল ও অন্যান্য পেশার লোকদের ক্ষেত্রে পেশাগত সনদ।
◼️ সরকারী চাকুরীজীবীদের জন্য NOC বা Government Order-সরকারি আদেশ (GO/জিও)।
◼️ নাগরিক সনদপত্র।
◼️ পাসপোর্টে স্বামী বা স্ত্রীর নাম নতুন যুক্ত করলে কাবিননামা (কম বয়সীদের ক্ষেত্রে আবশ্যিক)।
◼️ আগে কোন পাসপোর্ট থেকে থাকলে সেগুলোর মূল কপি ও ডাটা পেইজের ফটোকপি।
◼️ ১৮ বছরের নিচের আবেদনকারীদের জন্য তাদের পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)।
◼️ ১৫ বছরের নিচের আবেদনকারীদের পিতা-মাতার পাসপোর্ট সাইজ ছবি অথবা বৈধ অভিভাবকের পাসপোর্ট সাইজ ছবি দিতে হবে।
◼️ ৬ বছরের নিচের আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজ ছবি ও 3R সাইজের (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড) ম্যাট পেপারে ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবি দিতে হবে।